বছর ঘুরে আবার ফিরে এল বহুকাল ধরে উদযাপিত হয়ে আসা বাংলা সংস্কৃতির এক অপরিমেয় উৎসব বাংলা সনের প্রথম দিন "বাংলা নববর্ষ" । মুঘল আমল থেকে খাজনা আদায়কে কেন্দ্র করেই যার সূচনা ঘটেছিল ।
তৎকালীন মুঘল আমলে সম্রাটরা চন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী কৃষকদের হতে খাজনা আদায় করতেন । কিন্তু এতে করে অনেক কৃষকই খাজনা পরিশোধে বিফল হয় কারন চন্দ্রের হিসাব মতে তো আর ফসল ফলে না । এরপর এই সমস্যা সমাধানের নিমিত্তে সম্রাট আঁকবর তৎকালীন বিখ্যাত চিন্তাবিদ ফতেউল্লাহ সিরাজি কে হুকুম করলেন চন্দ্র সন এবং সৌর সনের উপর ভিক্তি করে একটি বাংলা পুঞ্জিকা তৈরি করতে যার ব্যাবহার শুরু হয় ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১০ই মার্চ হতে । অনেকের মতে প্রথম প্রথম দিকে এই পুঞ্জিকার নাম ছিল ফসলি সন ।
ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বাংলা পহেলা বৈশাখ হিন্দুদের ঐতিহ্য পূর্ণ নতুন বছর উৎসব (VAISAKHI) এর সাথে সম্পৃক্ত যেটি প্রাচীন ভারতে ফসল কাটার উৎসব হিসেবে পরিচিত বিশেষত পাঞ্জাব প্রদেশে।
যাইহোক, দিনের সকালটা শুরু হব ""ছায়ানট" আয়োজিত রবিন্দ্র সংগীত বৈশাখী আগমনী গান "এসো হে বৈশাখ এসো এসো" মুখরিত করবে যা রমনার বটমূল । এরপর বৈশাখ উৎসবের আরেক বড় অংশ হিসেবে রয়েছে " মঙ্গল শোভাযাত্রা " যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় Faculty of Fine Arts ( Charukala) দ্বারা পরিচালিত । কিন্তু ইতিহাস অনুযায়ী ১৯৮৫ সালে "চাড়ূপীঠ" আয়োজিত যশোরে এই "মঙ্গল শোভাযাত্রার" সূচনা ঘটে । এরপর থেকেই ১৯৮৯ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা তা পরিচালিত, যার মাধ্যমে দেশের সকল মিথ্যা , জরা , দেশের শত্রুদের মিছিলের মাধ্যমে তিরস্কার প্রকাশ করা হয় । এতে বিভিন্ন ধরন এবং আকারের মুখোশ লক্ষণীয় ।
কিন্তু প্রাচীন ইতিহাসে কোথাও পান্তা ইলিশের হদিস মিলেনি, তবে কোথা থেকে এল এই পান্তা ইলিশ ! ধারনা মতে, আজ থেকে প্রায় ৩২ বছর আগে রমনার বটমূলেই শুরু হয়েছিল এই পান্তা ইলিশের সূচনা । দৈনিক দেশের সাহিত্য সম্পাদক "হেলাল হাফিজ" , সাংবাদিক মাহবুব হাসান সহ আরও বেশ কয়েকজন মিলে শুরু করেছিল তা রমনার বটমূলে প্রথমে পান্তার সাথে ডিম ভাজা দিতে চাইলেও পরে পান্তার সাথে ইলিশ ভাজাটাই স্থান করে নেই । এবং এভাবেই তা জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে ।
তৎকালীন মুঘল আমলে সম্রাটরা চন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী কৃষকদের হতে খাজনা আদায় করতেন । কিন্তু এতে করে অনেক কৃষকই খাজনা পরিশোধে বিফল হয় কারন চন্দ্রের হিসাব মতে তো আর ফসল ফলে না । এরপর এই সমস্যা সমাধানের নিমিত্তে সম্রাট আঁকবর তৎকালীন বিখ্যাত চিন্তাবিদ ফতেউল্লাহ সিরাজি কে হুকুম করলেন চন্দ্র সন এবং সৌর সনের উপর ভিক্তি করে একটি বাংলা পুঞ্জিকা তৈরি করতে যার ব্যাবহার শুরু হয় ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১০ই মার্চ হতে । অনেকের মতে প্রথম প্রথম দিকে এই পুঞ্জিকার নাম ছিল ফসলি সন ।
ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বাংলা পহেলা বৈশাখ হিন্দুদের ঐতিহ্য পূর্ণ নতুন বছর উৎসব (VAISAKHI) এর সাথে সম্পৃক্ত যেটি প্রাচীন ভারতে ফসল কাটার উৎসব হিসেবে পরিচিত বিশেষত পাঞ্জাব প্রদেশে।
যাইহোক, দিনের সকালটা শুরু হব ""ছায়ানট" আয়োজিত রবিন্দ্র সংগীত বৈশাখী আগমনী গান "এসো হে বৈশাখ এসো এসো" মুখরিত করবে যা রমনার বটমূল । এরপর বৈশাখ উৎসবের আরেক বড় অংশ হিসেবে রয়েছে " মঙ্গল শোভাযাত্রা " যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় Faculty of Fine Arts ( Charukala) দ্বারা পরিচালিত । কিন্তু ইতিহাস অনুযায়ী ১৯৮৫ সালে "চাড়ূপীঠ" আয়োজিত যশোরে এই "মঙ্গল শোভাযাত্রার" সূচনা ঘটে । এরপর থেকেই ১৯৮৯ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা তা পরিচালিত, যার মাধ্যমে দেশের সকল মিথ্যা , জরা , দেশের শত্রুদের মিছিলের মাধ্যমে তিরস্কার প্রকাশ করা হয় । এতে বিভিন্ন ধরন এবং আকারের মুখোশ লক্ষণীয় ।
কিন্তু প্রাচীন ইতিহাসে কোথাও পান্তা ইলিশের হদিস মিলেনি, তবে কোথা থেকে এল এই পান্তা ইলিশ ! ধারনা মতে, আজ থেকে প্রায় ৩২ বছর আগে রমনার বটমূলেই শুরু হয়েছিল এই পান্তা ইলিশের সূচনা । দৈনিক দেশের সাহিত্য সম্পাদক "হেলাল হাফিজ" , সাংবাদিক মাহবুব হাসান সহ আরও বেশ কয়েকজন মিলে শুরু করেছিল তা রমনার বটমূলে প্রথমে পান্তার সাথে ডিম ভাজা দিতে চাইলেও পরে পান্তার সাথে ইলিশ ভাজাটাই স্থান করে নেই । এবং এভাবেই তা জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে ।