-->

Search This Blog

Powered by Blogger.

Blog Archive

Information

For any information visit my website : https://bdblogblog.wordpress.com/

Translate

Followers

Popular Posts

Saturday 7 April 2018

সেদিন সত্যিই সুইসাইড করতে চেয়েছিলাম


আমার কিছু না-বলা গল্প বলিঃ

বিএমএ (বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি, যেখানে আর্মি অফিসার হবার জন্য প্রশিক্ষণ দেয়া হয়) থেকে ব্যর্থ হয়ে (ইনজুরি ও ট্র‍্যাক অ্যান্ড ফিল্ড ইভেন্টগুলোতে দুর্বলতার কারণে) ফেরত চলে আসার পর তখন কোনওমতে কিছু মানুষকে আমার বাসায় বসিয়ে সেনা-নৌ-বিমান বাহিনীর প্রিলিমিনারি আর আইএসএসবি কোচিং করিয়ে যা আয় করতাম তার পুরোটুকুই খরচ হয়ে যেত প্রাইভেট ভার্সিটির সেমিস্টার ফিস আর নিজের টুকিটাকি হাতখরচে। বাসার ডাইনিং টেবিলে ৭ জন আর খাটের উপর ৪ জন; সর্বোচ্চ ১১ জনকে পড়াতে পারতাম এক ব্যাচে। এভাবে দিনে দুইটা ব্যাচ পড়াতাম। ভার্সিটিতে পায়ে হেঁটে যেতাম-আসতাম। মাঝেমাঝে লোকাল বাসে উঠতাম সময়ের সাথে না পেরে। সীট নাই, কোনমতে গাদাগাদি করে ভ্যাপসা গরমে দাঁড়িয়ে থাকতে হতো পুরো রাস্তা। সেই ৮-১০ টাকার রাস্তা কমপক্ষে পাক্কা এক-দেড় ঘন্টা লাগত জ্যামে! মোবাইল একটা ছিল, কিন্তু গান শোনার মতো নয়। সারাটা রাস্তায় পড়াশোনার ইচ্ছাটাই শেষ। কোনমতে ক্লাসগুলো অ্যাটেন্ড করে টলতে টলতে আবার স্কয়ারের মোড়ে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা, ওয়ান লাইন কিংবা তরঙ্গ বাস কখন আসবে। দেখা গেছে যে ৫টায় বের হয়েছিলাম, এখন বাজে ৬টা, অথচ একটা বাসও ধরতে পারি নি। অবশেষে একটা বিআরটিসিতে কোনওরকমে উঠে ফার্মগেট আসতাম। বাসায় ফিরেও শান্তি নাই। পরিবারের অভ্যন্তরীণ সমস্যা, অর্থনৈতিক মন্দা (সন্ধ্যার নাশতা বলে কোনকিছু বেশিরভাগ সময়েই থাকত না), সেইসাথে ছিল আমাকে নিয়ে (ট্রেনিং থেকে ফেরত আসার / ব্যর্থ হবার কারণে) পারিবারিক অসন্তোষ। ভার্সিটির পড়া বাকি, অ্যাসাইনমেন্ট বাকি, আমার নিজের কিছু কাজ বাকি। সব শেষ করতে করতে গভীর রাত হতো। পরদিন আবারও সকাল সকাল উঠতে হতো ৮:৩০ এর ক্লাস ধরার জন্যে। যাইহোক, বিএমএ এর নির্ঘুম রাতগুলো হয়তো আমাকে কিছুটা সাহায্য করত এক্ষেত্রে।

                                                                                আহসান আল রিফাত
খুবই সাধারণ গল্প, তাই না? এইবার ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড বলি! ওই মুহুর্তে ফ্যামিলি ইনকাম মাত্র ২৫ হাজার টাকার কিছু বেশি (যার মধ্যে বাসা ভাড়ায়ই যেত ১৬-১৮ হাজার, আর বাকি টাকায় বোনের ভার্সিটি-মেডিকেল ভর্তি কোচিং, মাসের বাজার, পরিবারের বাকি সব খরচ)। মধ্যবিত্ত পরিবার, তার উপরে খাঁড়ার ঘা হিসেবে আমার বিএমএ থেকে ফেরত আসা! ছোটবোন তখন এইচএসসি পরীক্ষা শেষে ভর্তি কোচিং করছে। বাবা কীভাবে কীভাবে যেন সংসার চালিয়ে নিচ্ছে এত গন্ডগোলের মাঝে (মাঝে মাঝে গভীর রাতে বাড়িতে আসতেন ওভারটাইম করে)। আমার ডিফেন্স ইন্সট্রাকশন এর কিছু টাকা দিয়ে কোনওমতে চলি আর বাকিটা জমাই ভার্সিটির সেমিস্টার ফী পে করার জন্যে। পরিবারে কনট্রিবিউট করার মতো সামর্থ্য তখনও হয় নি আমার। আত্মীয়স্বজন টিটকারি দিচ্ছে প্রাইভেট ভার্সিটিতে ভর্তি হবার জন্যে, পাশ করে নাকি চাকরি পাব না! আবার ইচ্ছা করেই অনেকে দেখা হবার পর আর কোনও টপিকে না গিয়ে সোজা আমার আর্মি লাইফ নিয়ে আহারে-উহুরে শুরু করত। কনফিডেন্স ভেঙ্গে চুরমার, ক্লাসে ছেলেপেলেও হাসত আমাকে দেখে। কারণ আমি ওদের চেয়ে ২-৩ বছরের বড়, প্রত্যেক ক্লাসে আগে আগেই পড়া পারতাম, গম্ভীর থাকতাম, পড়াশোনায় একটু সিরিয়াস থাকতাম বলেই আমাকে "আঁতেল" বানাতেও ছাড়ে নি কেউকেউ। হীনম্মন্যতা যে কী জিনিস তা বুঝতে পারলাম যখন ভালবাসার মানুষটাও ৩ বছরের সম্পর্কটা ভেঙে আমাকে ছেড়ে চলে গেল ট্রেনিং থেকে চলে আসার মাত্র ৬ দিনের মাথায়। বিএমএ থেকে চলে আসার পর আমার উইকনেস বুঝতে পেরে ঠিক যে যুক্তি দিয়ে সে আমাকে ত্যাগ করল- তাতে করে নিজেকে অত্যন্ত নিম্নমানের হতভাগা বলে মনে হতে লাগল। একটা দর্জির কাছ থেকে কোমর কমিয়ে নেয়া পুরনো প্যান্ট (কারণ বিএমএ থেকে আসার পর কোমরের মাপ ছিল ২৭ ইঞ্চি, যেটা আগে ৩৬ ইঞ্চি ছিল) আর আগের পুরনো ঢলঢলে টিশার্ট গায়ে দেয়া একটা ছেলের গালে এরচাইতে বড় থাপ্পড় আর কী হতে পারে?
কোথায় আয় হবে, কি ক্যারিয়ার হবে? পরিবারকে ট্যাকল দিব নাকি নিজের একাকিত্ব? চুলোয় যাক ওইগুলো, মাসের খরচ চালাব কীভাবে? লাঞ্চের জন্যে বেশিরভাগ সময় ১৫-২০টাকার বেশি খরচ করতে পারতাম না, নাহলে ভার্সিটি থেকে সন্ধ্যায় টিউশনে যেতে হবে হেঁটে হেঁটে। ফুটপাতের ৩ টাকা পিস সিঙ্গাড়া, বেগুনি, পেঁয়াজু আর আলুরচপ বেচত ফার্মগেটে; তবে এই জিনিস আবার ভার্সিটির ওখানে ছিল না, সেখানে ছিল সমাজের অন্য শ্রেণীদের জন্যে খাবার। ওইসময় আবিষ্কার করি, দুপুরের বদলে সন্ধ্যায় বেশি করে পেঁয়াজ দিয়ে যদি ২-৪টা আলুরচপ কিংবা সিঙ্গাড়া খেয়ে দুই গ্লাস পানি খাওয়া যায় (তাতে মুখে যতই পেঁয়াজের দুর্গন্ধ হোক), তাহলে অনেকক্ষণ ক্ষুধা লাগে না! সপ্তাহের ছয়দিন এই জ্যামের ঢাকায় আমাকে ৪-৫ ঘন্টা করে লোকাল বাসে ঘামে ভিজে ট্রাভেল করতে হত/ অতি দীর্ঘ পথ হেঁটে পাড়ি দিতে হতো সন্ধ্যাবেলার দুইঘন্টার টিউশানের জন্যে। এখনও ঘুম ভেঙ্গে যায় দুঃস্বপ্ন দেখে: সকালে আমার স্টুডেন্টদের ফিল্ড ক্লাস নেয়া - ফার্মগেট পুলিশবক্স-প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়- মহাখালীর জ্যাম- স্কয়ারের মোড়-ফেরার পথের খালি না পাওয়া বাস - তরঙ্গ/ ওয়ানলাইনের যাতায়াতের কথা মনে করে!
কোনও একদিন সকাল ৭টা। সেইদিন ভার্সিটিতে ক্লাস ছিল না বলে সকালে ইচ্ছা করেই ঘুমিয়ে নিচ্ছিলাম (প্রতি সপ্তাহেই এটা করতাম)। ঐ একটা দিন বাবা আমাকে অনেক বেশি কথা শোনালেন (নিয়মিতই নানা কথা শুনতে হতো আমাকে)। "বাপের হোটেলে খাও, আর ফুর্তি করো", "ঘরে বসে বনের মোষ তাড়িয়ে বেড়াও", "বাপ অফিসে যায় আর অপদার্থ ছেলে ঘুমায়" ইত্যাদি ইত্যাদি। তাঁরই বা কী দোষ! আমি তো জীবনে কিছুই করতে পারি নি। যতদূর মনে পড়ে, শুধু এই কথা যেন আর শুনতে না হয়- সেজন্য এরপর থেকে প্রতিদিন সকাল ৭টায় আইএসএসবি এর জন্য পিটি ক্লাস নেয়া শুরু করি।

সেদিন সত্যিই সুইসাইড করতে চেয়েছিলাম ........

২০১৫ সালের এপ্রিল মাসের কোন এক রাতে আমি ডিসিশান নেই সুইসাইড করার।  টপ ফ্লোরে রাতে বাসার ছাদে চুপচাপ একাএকা বসে ছিলাম অনেকক্ষণ। এই পৃথিবী, আমার আশেপাশের মানুষজন, প্রাক্তন প্রেমিকা, আমার ইউনিভার্সিটির কিছু ছেলেপেলে আমাকে বুঝিয়ে দিয়েছিল যে আমি ব্যর্থ! "আমি আর্মির ইউনিফর্ম পরে বাবা-মার পাশে দাঁড়াতে গিয়ে ব্যর্থ, বাবা-মা এর মুখ উজ্জ্বল করতে গিয়ে ব্যর্থ , প্রেমেও ব্যর্থ . . সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো আমি আমার নিজের কাছেই ব্যর্থ!" ওইযে হুমায়ুন আহমেদের বইগুলায় ছিল না! "মাস্টার্স পাশ মানুষ, চাকরি বাকরি নাই। অফিসে অফিসে হেঁটে হেঁটে জুতার তলা ক্ষয় করে। " আমি এই জীবন নিয়ে অত্যন্ত শঙ্কিত ছিলাম, আর সে কারণেই বেঁচে থাকার আর কোনই প্রয়োজনীয়তা বোধ করি নি।
ছাদের রেলিং এর উপর সানসেটে পা ঝুলিয়ে বসে ছিলাম আধাঘন্টা। মন স্থির করার জন্যে। ঐ আধাঘন্টায় আমার দুইটা সত্ত্বা লড়াই করছিল একজন আরেকজনের সাথে। অসহায়, হতাশ মানুষটা চাচ্ছিল সব অনিশ্চয়তা কয়েক মুহুর্তে শেষ করে দিতে। বেঁচে থাকার যন্ত্রণা, ভালোবাসার মানুষটাকে হারানোর কষ্ট, পরিবারকে সাহায্য করতে না পারার অক্ষমতা আর নিজের স্বপ্নগুলা পূরণ করতে না পারার আক্ষেপ আর নিতে পারছিল না। আর ভেতরের জেদী মানুষটা চাচ্ছিল আরেকটা ট্রাই দিতে। অবশেষে আমার জেদ, শুধু জেদই আমাকে রেলিং এর এইপারে নামিয়ে আনে। আমার ইচ্ছা ছিল দুই টাইপ মানুষদের দেখিয়ে দেয়ারঃ যারা বলেছে আমি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ার যোগ্য না আর যারা আমাকে প্রতিদিন রিয়েলাইজ করাইসে যে আমাকে দিয়ে কিছুই হবে না জীবনে!
আজকে যখন আমার নিজের প্রতিষ্ঠান Tactical Road to Defence- TRD এর নিজের অফিসে নিজের চেম্বারের চেয়ারে বসি, নিজের তৈরি বিশাল কক্ষে ক্লাস নিই, TRD থেকে সেনা/ নৌ/ বিমান বাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে চান্সপ্রাপ্ত কোন স্টুডেন্ট আমার সাথে দেখা করতে আসে, মাত্র কয়েকদিনের ছুটি পেয়ে ঢাকায় আসা কোন অফিসার (যে আমার প্রাক্তন ট্রেইনি ছিল) এর সাথে আড্ডা দিই অথবা মাসের শুরুতে আম্মুর হাতে চাইলেই মাঝেমধ্যে একগাদা টাকা তুলে দিতে পারি, যখন রিকশায় প্রিয়জনের সাথে বসে আমার নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সৌভাগ্যবান মানুষ বলে মনে হয়, বুকের মধ্যে কোন কাঁপুনি ছাড়াই বিভিন্ন কলেজের অডিটোরিয়ামে তাদের প্রিন্সিপালসহ হাজার হাজার স্বপ্নালু চোখের সামনে ISSB/ PRELIMINARY পরীক্ষা নিয়ে কনফিডেন্টলি স্পীচ দেই, এত্ত কাজ করেও ক্লাসে যখন হায়েস্ট পাই, সিজিপিএ যখন ফোর হয়, প্রেজেন্টেশনে টিচার যখন ফুলমার্কস দেয়, পরীক্ষার খাতায়ই টিচার যখন ভেরি গুড লিখে একটা স্মাইলি দিয়ে ফেলেন, তখন আমার খুব করে ওই কষ্টের দিনটার কথা মনে পড়ে।  জাস্ট রেলিং এর ঐপাশে লাফটা দিলে আজকে এই দিন দেখা লাগত নাহ।
এত বড় করে স্ট্যাটাস লেখার খুব সোজাসাপ্টা উদ্দেশ্য। অনেক জুনিয়র ভাইবোনদের দেখছি ঠিক আমার মতো পরিস্থিতিতে এসে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে! আর ওই জিনিসে তাল দিচ্ছে কাছের মানুষ ও আত্মীয়স্বজন, আর বেসিক্যালি আশেপাশে থাকা কিছু শুয়োরের বাচ্চা! ভাই, আত্মীয়স্বজনগুলা চায় তোমাকে ডাউন করতে যেন নিজের বাচ্চাদের বড় দেখায়ে নিজেদের মধ্যেই সোশ্যাল স্ট্যাটাস বাড়াতে পারে। আর আশে পাশের শুয়োরের বাচ্চাগুলা চায় তোমাকে ছোট দেখাতে যেন নিজেদের জাতে উঠানো যায়! এদের আইডেন্টিটি ক্রাইসিস প্রচন্ড, সেই কারণে নিজেদের ইনসিকিওরিটি আর দুর্বলতা আড়াল করতে অন্যদের হীনম্মন্যতায় ভোগায়! 😡
অশিক্ষিত-কুশিক্ষিত-ছাগুটাইপ ত্যানাবাজ আত্মীয় যাদের কেউ তোমাকে খাওয়ায় না কিংবা পড়ায় না, বাসায় ভ্যাঁভ্যাঁ করতে আসলে সোজা লাথি মেরে বের করে দাও। আর যাদের বাপের পয়সা, পাওয়ার আর ফ্যামিলি কানেকশান সরিয়ে নিলে রাস্তার বসে ভিক্ষা করার ক্যালিবারটুকুও থাকবে নাহ, তাদের trolling এ পাত্তা দেয়ার দরকার কি?
সুইসাইড করার আগে একটু ভেবে নিও! এইটা মোটিভেশনাল স্পিচ না, এইটা একটা ক্লিয়ারকাট প্রশ্ন! "এত কষ্ট করার পরে লাইফের আসল মজাটাই নিতে না পারলে, এইডা কিছু হইল? " বরং নিচের কিছু কথা ভেবে দেখঃ
১. There are many ways to get success in life, never depend on only one way. Again, if you want to be a gardener even, be the best gardener. মালির চাকরিও যদি করতে হয় তাহলে শেরাটন হোটেলে যাও, গ্রামের মাদ্রাসায় নয়।
২. মানুষের সব কথাতেই কান দিও না। কারণ এদেরকে বিপদের দিনে খুঁজে পাওয়া যায় না, আবার তোমার সুদিনে এরাই সবার আগে ট্রিট চাইতে আসবে।
৩. সবসময় নিজস্বতা ধরে রাখো। As we are growing up, we have a lot of people who try to tell us how to make the choices towards success: our parents, our teachers, our bosses, our friends, even our neighbors. They try to tell us how to live our lives, what we should do, where we should go, how we should walk, how we should talk.
But my question for you is this: “If you’re trying to be what other people want you to be, then who will be you?”
৪. Stop conforming to other people’s expectations, and start performing to your own level of expectations. It’s to believe in yourself; it’s to know that what you want will eventually come to fruition, as long as you believe it.
৫. You see, when you believe in yourself, you will find that everyone else in the world will believe in you. And you also have to think big. When you think big, you will do big, and you will win big. Well, B-I-G is actually is the 3 ideas that I want to share with you today: B — the books that you read, I — the individuals that you meet, and G — the goals that you set for yourself. Books, individuals, and goals: that’s all you need to accomplish success, because when you think big, you will do big, and you will win big, my friends.
৬. Anything you can't deal with anymore, gives you another survival point! If you can survive that, you can become something that you can't even imagine. That's what you will need to take the ultimate revenge: TO MAKE YOURSELF HAPPIER THAN THE PEOPLE WHO MADE YOU FEEL LIKE A SHIT!
৭. লাইফ কেবল একটা না! এটা বার বার সুযোগ দেয়! Life is unbiased and fair! এখন আমি বিশ্বাস করি এইটা, কারণ আমাকে যদি আমার অবস্ট্যাকলগুলা ফেইস করতে না হত, তাইলে আজকের এই ছোট্ট জীবনটা উপভোগ করার ক্ষমতা জন্মাত না। জীবন এখন জান্নাতুল ফিরদাউস হয়ে গেছে তা না, কিন্তু এখন গোটা জগতের সাথে ফাইট দিতে ভালোই মজা লাগে! 
৮. গলায় রশি দিয়ে ঝুলে পড়া কোনভাবেই এফেক্টিভ সলিউশান হতে পারে না! যদি তোমাকে ছোট করা মানুষজনের চোখে আঙ্গুল দিয়ে নিজেকে তুলে আনার পৈশাচিক আনন্দ পেতে চাও, দেন ফাইট ইট! চাইলে সব কিছু না হলেও, অনেক কিছুই পারা যায়।
ইটস সো ফান, ট্রাস্ট মী! 

NEXT ARTICLE Next Post
PREVIOUS ARTICLE Previous Post
NEXT ARTICLE Next Post
PREVIOUS ARTICLE Previous Post

Get Free Keto Bullet Coffee For Weight Loss in USA l Get it Now

 Get Free Keto Bullet Coffee For Weight Loss in USA l Get it Now 😎😍 Keto Bullet Coffee is a drink for weight loss. Have you ever heard ...

 

Delivered by FeedBurner